Header Ads

বাংলার মাটিতে বসেই তিন নতুন গ্রহাণুর সন্ধান দিলেন উজ্জ্বল অধিকারী


মহাকাশ বিজ্ঞানে বাঙালির ভূমিকা যুগে যুগেই অনস্বীকার্য। এর আগে বাঙালি একের পর এক মহাকাশ বিজ্ঞানের দিক খুলে দিয়েছে। রাধাগোবিন্দ চন্দ্র ৪৯৭০০ টি ভ্যারিয়েবেল স্টার পর্যবেক্ষণ করেন। সংখ্যার দিক দিয়ে তিনি পৃথিবীর দ্বিতীয় ব্যক্তি যিনি এত সংখ্যক নক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করেছেন। এ কাজটিও তিনি করেছেন বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়েই। 


মেঘনাদ সাহার আবিষ্কৃত সাহা আয়নীভবন সমীকরণ, যা নক্ষত্রদের ভৌত ও রাসায়নিক অবস্থা জানতে ব্যবহৃত হয়। নাসার পাথফাইন্ডার মার্স মিশনে অমিতাভ ঘোষের ভূমিকা ছিল চোখে পড়ার মতো। এছাড়াও মঙ্গলগ্রহে প্রেরিত ভারতের মার্স অরবিটার মিশনের পাঁচটি পে-লোডের মধ্যে একটি পে-লোড তৈরির দায়িত্ব পালন করেন বিজ্ঞানী মৌমিতা দত্ত। 

২০২১ এ নাসার মার্স মিশনে ব্যবহৃত মঙ্গলগ্রহের হেলিকপ্টার ইনজেনুইটি তৈরির দায়িত্ব সামলেছেন এক ঝাঁক বাঙালি বিজ্ঞানী। চিরঞ্জিত মুখার্জী, সৌম্য দত্ত, অনুভব দত্তের মতো বিজ্ঞানী ছিলেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য। ইসরোর চন্দ্রযান ৩ মিশনে চাঁদে ল্যান্ডারের অবতরণ করানোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ইঞ্জিনিয়ার অমিতাভ গুপ্ত ও সায়ন চট্টোপাধ্যায়কে। সেই তালিকায় এবার যুক্ত হলো ভারতের সর্বকনিষ্ঠ অ্যারোনটিক্স ইঞ্জিনিয়ার উজ্জ্বল অধিকারীর নাম। যিনি মহাকাশে নতুন গ্রহাণুর সন্ধান দিলেন নাসাকে। যার ফলে উজ্জ্বল হলো বাংলার নাম। বাঙালির গর্বে বুক ভরিয়ে দিচ্ছেন উজ্জ্বল অধিকারীর মতো মানুষ।

প্রতিবেদন- অমিত দে


No comments