Header Ads

ঘরবন্দী বাংলা ব্যান্ডের তারকারা কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন তারা জানালেন এবং সাধারণ মানুষকে সচেতনতার বার্তা দিলেন


করোনা যখন প্রতি মুহূর্তে আতঙ্কিত করছে তখন তাকে প্রতিহত করতে প্রয়োজন লকডাউনের। কারণ করোনা হলো একটি ছোঁয়াচে রোগ তার সাথে লড়তে হলে ঘরবন্দী হতে হবে আমাদের। এই মুহূর্তে জনহীন রাস্তাঘাট। মানুষ সব বাড়িতে বসে সময় কাটাচ্ছে পরিবারের সাথে। প্রতিদিনের মতো শহরের চেনা ব্যস্ততা কোথায় যেন উধাও হয়ে গেছে। রাজ্য থেকে দেশ, দেশ থেকে গোটা পৃথিবী সর্বত্র  একই চিত্র। করোনার যুদ্ধোত্তর পরিবেশে কেমন আছেন বাংলা ব্যান্ডের শিল্পীরা? লিটারেসি প্যারাডাইস তাদের সাথে যোগাযোগ করে তুলে এনেছে তাদের লকডাউন পরিস্থিতিতে দিনযাপনের গল্প। ঘরবন্দী বাংলা ব্যান্ডের তারকারা কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন তারা জানালেন এবং সাধারণ মানুষকে সচেতনতার বার্তা দিলেন।

সৌমিত্র রায় (ভূমি)- একটু আগে আমি ঘর মুছলাম। কারণ বৌকে দিয়ে সব কাজ এই মুহূর্তে করানো যাবেনা। আমরা বাড়িতে কাজ ভাগ করে নিয়েছি। এগুলো তো বলার কিছু রাখেনা। আমি ও আমার ছোটো ছেলে ও বৌ তিনজনে মিলে বাড়ির কাজ করছি। আমি আমার দ্বিতীয় নোভেলটা নিয়ে কাজ করছি। আমার প্রথম নোবেল মি. আদিবাসী নিয়ে রাসকিন বন্ড খুব প্রশংসা করে গেলেন ইদানীং কলকাতা লিটারেরি মিটে। কলকাতা লিটারেরি মিটে আমাদের সেশনটা ছিল সবচেয়ে লম্বা ও সবথেকে বেশি লোক হয়েছিল আমাদের সেশনটিতে। আমার জীবনের প্রথম বই রাসকিন বন্ড প্রশংসা করবে এটা কখনোই ভাবতে পারিনি। আমার আরেকটা বই যেটা অনেকদিন আগের থেকে লিখছি ওটা কমপ্লিট করে নিলাম৷ বইটির নাম বেশ করেছি গান করেছি যেটা পুরোটাই ভূমি সংক্রান্ত। শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যা কিছু হয়েছে সবটাই আমার পরিচালনায় হচ্ছে আর কি। তো সেই বইটাও কমপ্লিট হলো। ওটা খুব ভালো বিক্রি হয়েছে, সব জায়গাতে খুব ভালো সাড়া জাগিয়েছে, বইমেলাতেও খুব ভালো বিক্রি হয়েছে। কিন্তু এই যে করোনা বা কারফিউয়ের জন্য প্রচুর বই স্টকে আছে যেগুলো এই মুহূর্তে সাপ্লাই দিতে পারছি না। তৃতীয় বই মানে আমার যেটা দ্বিতীয় নোবেল সেটাও ঐ মি. আদিবাসীর মতোই ফিকশনাল। একটা কাল্পনিক গল্প। আর বেশ করেছি গান করেছি বইটি একটি ভূমি সংক্রান্ত ডায়েরিজ বলা চলে। এখন আমার দ্বিতীয় নোভেলের কাজ চলেছে। এর পাশাপাশি আমার ফ্যানদের রিলিফ দিতে প্রতিদিন রাত আটটায় আমি ফেসবুকে এসে প্রচারসঙ্গী লকডাউন বলে একটি লাইভ পোগ্রাম করছি। সেখানে দশ থেকে পনেরো মিনিট একটা করে গান গাইছি এবং ঐ গানটির ভাবনা, সৃষ্টি ও গানটি তৈরির নেপথ্যে কথা তুলে ধরছি। সকলের খুব ভালো লাগছে৷ প্রচুর মানুষ শেয়ার করে এটা দেখছে। অনেকে আবার বলছেন আপনার লাইভটা দেখার জন্য সারাদিন অপেক্ষা করে থাকি যে কখন আটটা বাজবে। তো এভাবেই আমার সময় কাটছে। সবশেষে সকলকে বলবো যে বাড়িতেই থাকুন। সাবধানে থাকুন ও সুস্থ থাকুন।



ইমন সেন (ক্যালকাটা ব্লুস)- মৃত্যুর খবর ছাড়া যদি ছুটি হতো মেনে নিতাম, আনন্দে থাকতাম। সারা বিশ্বে এত মানুষের মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর কিছুতেই মেনে নিতে পারছিনা। তবুও আমাদের ভালো তো থাকতেই হবে। যুদ্ধ জয়ের বিশ্বাস নিয়ে দিন কাটছে। গান গাইছি লিখছি সুর করছি সোশ্যাল মিডিয়াতে মানুষকে একটু আনন্দ দেওয়ার চেষ্টা করছি।  প্রচুর ফোন কল করছি বন্ধুদের, রান্না করছি। আমার বাউন্ডুলে মনটাও ঘরে থাকতে শিখে গেছে। তবে এই মুহূর্তে প্রত্যেকটা মানুষ কে সতর্ক থাকতে হবে নিজের জন্য পরিবারের জন্যে রাজ্যের জন্য দেশের জন্য পৃথিবীর জন্য। একমাত্র সতর্কতাই ঔষুধ এই মুহূর্তে আমরা যদি সচেতন ভাবে চলি। যেমন যতটা সম্ভব সময় ঘরে থাকা, খুব বেশি ভিড়ে না যাওয়া বা ভিড় হতে না দেওয়া।বাড়ি ফিরে ঠিক মতন ভাবে নিজেকে পরিষ্কার করা। কিছু Sacrifice আর কিছুটা বুদ্ধি ব্যবহার করলেই এই যুদ্ধ  জেতা সম্ভব! মনের শক্তি বুদ্ধি আত্মত্যাগ প্রত্যয় এনে দেবে আমাদের নিশ্চিত জয় !!



রাজীব মিত্র (লক্ষীছাড়া, অ্যালিয়েঞ্জ)- আমি লকডাউন পিরিয়ডেই বাড়িতে রয়েছি। আমি এমনিতেই একটি আইটি ইন্ডাস্ট্রির সাথে যুক্ত। সেইজন্য আমাদের ওয়ার্ক ফর্ম হোমটা অ্যাপ্লিকেবেল আছে। সেক্ষেত্রে বাড়িতে বসেই কাজ করতে হচ্ছে। ধরুন নয় থেকে সাড়ে নয় ঘন্টা কাজ করার পর একটু ছেলের সাথে টাইম স্পেন্ড করছি। ছেলেও মিউজিক ইনভলভড মানে ও কিবোর্ড টিবোর্ড বাজায়, গান করে। ও বাচ্চা ছেলে আর কি। ওর সাথেই একটু টাইম স্পেন্ড করছি। আর যারা করোনাকে ভয় পাচ্ছেন তাদের আমি একটা কথাই বলবো যেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  সবজায়গাতেই লকডাউনের যে বেসিক কনসেপ্টটা, কেন এটা গুরুত্বপূর্ণ? কেন এটা করা উচিৎ? এটা কিন্তু অনেক মানুষ এখনও বুঝে উঠতে পারছে না। তাদের উদ্দেশ্যে একটাই ম্যাসেজ থাকবে যে বাড়ি থেকে বেরোবেন না। আমি নিজে ছেলে হয়ে বুঝতে পারছি সারাক্ষণ ঘরবন্দী হয়ে থাকাটা সবার জন্যই খুবই ডিফিকাল্ট। তবুও বলবো কেন এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে সেটা ভেবে কিন্তু সবকিছু আমাদের ফলো করতে হবে। বেসিক্যালি করোনা ভাইরাস হলো একটি চেন ভাইরাস। কাছাকাছি হয়তো দুজন লোকের দেখা হলো সেই দুজন লোকের মধ্যে প্রথমে হলো। সেই দুজন থেকে রোগটা কালকে চারজন, এরপর চারজন থেকে আটজন, আবার আটজন থেকে ষোলোজন হলো। যেটাকে ব্রেক করার জন্যই এই লকডাউনটা করা হয়েছে। একদিক দিয়ে এই লকডাউনটা হওয়া ভালো আসলে আমরা রিয়েল লাইফে এতোটাই ব্যস্ত থাকি যে পরিবারকে সময় দেওয়াটাই টাফ ছিল। এখন সেই সময়টা পাওয়া গেছে। আমার মনে হয় এই মুহূর্তে কোনো নেগেটিভ চিন্তা না করে, কী হবে না হবে এটা না ভেবে পরিবারকে সময় দিই সেটা আমাদেরই উপকার হবে। এই লকডাউনটা যখন উঠে যাবে তখন আমাদের পরিবারের সঙ্গে বন্ডিংটা বেশ ভালো ভাবে গড়ে উঠবে। এর পাশাপাশি আমরাও একটা ফ্রেশ ফিল করবো। যেমন উদাহরণ দিয়ে আমার ছেলের ব্যাপারটাই যদি বলি। আমি সকালে উঠে অফিসের কাজ করি তারপর আমার মিউজিক জার্নি থাকে। যার জন্য ছেলেকে সময় দেওয়াটা কঠিন হয়ে পড়ে। কিন্তু এখন ছেলের সাথে গানবাজনা করে আমি টাইম স্পেন্ড করছি। আমার ছেলে স্পষ্টভাবে বুঝতে পারছে যে বাঃ বাবার সাথে গান করে বেশ লাগছে এভাবেও তাহলে সময়ে কাটানো যায়। কাজেই সকলে নিজের পরিবারকে সময় দিন। পরিবারের সাথে একটা বন্ডিং তৈরি করে ফেলুন। যতটা সম্ভব পারেন সারাদিন বাড়িতে থাকুন। আশা করছি খুব শীঘ্রই আমরা লকডাউন থেকে বেরিয়ে আসতে পারবো যদি লকডাউনটাকে আমরা গাইড বইয়ের মতো ফলো করি।



দেবায়ন গুপ্ত (স্লিপিং পিলস্)- প্রথমত আমরা সময় কাটাচ্ছি ভার্চুয়াল জ্যামিং এর মাধ্যমে। ভার্চুয়াল জ্যামিং মানে হলো বাড়িতে বসে আমি একটা গান করছি বা কিছু একটা বাজাচ্ছি সেটা আমাদের ব্যান্ডের সাথেও হতে পারে বা অন্য সবার সাথেও হতে পারে। আমরা সবার সাথেই মিলেমিশে কাজ করার চেষ্টা করছি। করোনা বা কোভিড নাইন্টিন যেভাবে আমাদের ভয় দেখাচ্ছে কিংবা এফেক্টেড করছে তাকে আমরা লকডাউনের মাধ্যমেই রোধ করতে পারি। এটা সকলকে বুঝতে হবে যে ভয়ের কোনো ব্যাপার নেই৷ যাদের অনেক বয়স গেছে তাদের শারীরিক রোগ থাকলে তাকে প্রচন্ড পরিমাণে এটা এফেক্ট করছে, তাদের এমনটা হলে বাঁচানোটা খুব মুশকিল হয়ে যাচ্ছে। যেটা খুবই দুঃখের বিষয়। আমাদের ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা ২৫০০ তে দাঁড়িয়ে গেছে। আমাদের যারা সরকার রয়েছে তারা যতটা পারছে হেল্প করছে। তারা তাদের চেষ্টামতো কাজ করে চলেছে। সকলকে একটাই কথা বলার যে,আমরা সারাদিন গানবাজনা করে জীবনটা ঘরের মধ্যে যেভাবে রেখে কাজ করছিলাম৷ আপনারাও সেভাবে ঘরের মধ্যে থেকে কাজ করুন৷ যাদের গান করতে ভালো লাগে তারা গান করুন, যাদের নাচ করতে ভালো লাগে তারা বাড়িতে নাচুন, যারা টিভি দেখতে ভালোবাসেন তারা টিভি দেখুন। এরকম ভাবেই থাকুন।   সকলে সুস্থ থাকুন। তাহলেই রোগের হাত থেকে ভারত আবার জেগে উঠবে। যারা অকারণে ভয় পাচ্ছেন তাদের বলবো ভয় পাবার কিছু নেই। সরকার থেকে যে চেনটা ব্রেক করার কথা বলছে সেই চেনটা ব্রেক করতে হবে। বাড়ির বাইরে না বেরিয়ে অথবা যদি বাজারের দরকার পড়ে তাহলে একদিনে বেশি বেশি করে বাজার করে রেখে দিন। প্রতিদিন বাড়ির বাইরে না গেলেই কী নয়? কাজেই যথাসম্ভব বাড়িতে থাকার চেষ্টা করুন। আর বাইরে যাওয়ার প্রয়োজন পড়লে মাস্ক পরে বাইরে যান। আর অবশ্যই যাওয়া আসার সময় হাতটা ধুতে ভুলবেন না। কুড়ি সেকেন্ড যদি হাত ধুই তবে কী বিশাল বড় প্রবলেম হয়ে গেছে। না হয় গান গাইতে গাইতেই হাতটা একটু ধুয়ে নিলাম৷ হয়তো ব্যান্ডের গান গাইতে গাইতে বা জনগণমণ গাইতে গাইতেও হতে পারে। জনগণমণ তো আমরা সবাই গাইতে পারি। আমি চাইবো সারা পৃথিবী খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে উঠুক, সারা ভারত ঠিক হয়ে উঠুক। শুধু ভারত কেন, আমি চাইবো সবার আগে আমাদের বঙ্গ ঠিক হয়ে উঠুক।



সায়ন মিত্র (ঈশান)- আমাদের যারা ব্যান্ডস মেম্বাররা রয়েছেন তারা তো যে যার বাড়িতে রয়েছে। সবাই গান শুনছে, সিনেমা দেখছে, বাড়ির কাজ করছে। আমার যেমন নিজের বাড়িতে স্টুডিও রয়েছে, আমি সেই স্টুডিওতে রেকর্ডিং করছি৷ বেশ কিছু বাইরের কাজ জমা হয়ে পড়ে রয়েছে সেগুলো অনলাইনে মেল করছি। এভাবেই আমাদের সময় কাটছে। গোটা পৃথিবী এই মুহূর্তে বেশ সংকটে। ইটালির মতো দেশ যেখানে অতো হাই ইনফ্রাস্ট্রাকচার ট্রিটমেন্ট মেডিক্যাল পরিষেবা পাওয়া যায় তারাই যখন হাত তুলে কাঁদছে তখন ভারতের মতো থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রির মানুষ যদি সচেতন না হয় তাহলে তো মহামারি হয়ে যাবে। তাই আমাদের সরকার যে নির্দেশিকাগুলো দিচ্ছে তা আমাদের মেনে চলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। সরকারী নির্দেশিকাগুলো সঠিক ভাবে মানতে পারলেই এই মারাত্মক প্রাণঘাতী রোগকে হাইড করা যাবে।




পটা (পটা আর মরুদ্যান)- এই মুহূর্তে ঘরেই রয়েছি। খুব প্রয়োজন না হলে তো বাড়ির বাইরে বেরোনোর সম্ভাবনাই নেই। যেমন নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস যেগুলো নাহলেই নয় সেগুলো কেনার জন্য একটু বাইরে বেরোতো হচ্ছে। আমাদের সরকার থেকে যে নিয়মকানুনগুলো বলা হয়েছে যেরকম ডিস্টেন্স মেনটেন করা বা মাস্ক পরা। সেই নিয়মগুলো আমি মেনে চলছি। আর ফ্যামিলির সাথে সময় কাটাচ্ছি। আর যারা এখন ভয় পাচ্ছেন তাদের বলবো ভয় পাওয়ার কিছু নেই। যে প্রক্রিয়ার কথা বলা হচ্ছে তা ঠিকঠাক মেনটেন করতে পারলে এই যে অরাজকতা তার থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পারবো। এরই জন্যই তো লকডাউন। শুধু আমার জন্যই তো কেবল লকডাউন নয়, পুরো দেশের মানুষের জন্যই লকডাউন। যেটা সঠিক ভাবে মেনে চলতে পারলেই সব সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু আমাদের চোখের সামনে যা দেখতে পাচ্ছি এই যে ধর্মীয় সভা চলছে বা অন্যান্য যেগুলো অতিরিক্ত গেদারিং হয়ে যাচ্ছে সেগুলো না করাটাই উচিৎ কাজ হবে। এখনও অনেক মানুষ এটা বুঝতে পারছে না। অনেকেই অকারণে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়ছে। আক্রান্তের সংখ্যাও হু হু করে বাড়ছে। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী বারবার করে সকলকে সচেতন করে সাবধান করছেন। বিভিন্ন নির্দেশিকা জারি করে বারবার  করে বলা হচ্ছে। এরপরও সচেতন না হলে খুবই খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে আমাদের যেতে হবে। আমি সকলকে ডাক্তারদের পাশে দাঁড়াতে বলছি। তাদেরকে এই যে মারধর করা হচ্ছে, তারা যে  ভাড়া বাড়িতে থাকেন তাদের বলা হচ্ছে ঢুকবেন না। এই সময়ে দাঁড়িয়ে যারা এই ধরনের চিন্তাভাবনা করছেন তারা খুবই ভুল করছেন। ডাক্তাররা হাসপাতালে ঢুকে জীবন বাজি রেখে কাজ করছেন। আক্রান্ত রোগীরা যারা হাসপাতালে রয়েছেন তাদের দেখার জন্য যদি ডাক্তাররা না থাকেন তাহলে তাদের পাশে কে থাকবেন? অতএব সকলকে বলবো ডাক্তারদের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করুন।



প্রতিবেদন-সুমিত দে

2 comments:

  1. Amader ro onek silpi bangla band culture er manus ra chilen tader kotha ??

    Ami biridhi noi sobai k valobasi.tader sathe amar alap khub govir e ..amr fb profile thekei dekte paben..

    Kintu asa korechilam Gaboo da..rupam da..sidhu da..silajit da onader tao pabo

    ReplyDelete
    Replies
    1. আপনার ইমেল আইডি ও ফোন নাম্বারটা দিন। আপনার প্রোফাইল যেহেতু দেখা যাচ্ছেনা। তাই যদি আপনার ঠিকানা, ফোন নাম্বার একটু দিতেন তাহলে খুব সুবিধা হতো।

      Delete