Header Ads

আনন্দের বার্তা বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে দিতে চেতলা জনজাগরণ স্পোর্টিং ক্লাব মেতে উঠলো শ্যামা পুজোতে


এসে গেল বাঙালির আরেকটি অন্যতম উৎসব দীপাবলি। আর দীপাবলি মানেই আলোর উৎসবে মেতে ওঠা। নতুন করে রোশনাই দিয়ে নিজেকে সাজিয়ে তোলা৷ প্রদীপ ও মোমবাতির আলোয় অন্ধকারকে বিসর্জন দেওয়া। ফানুশ উড়িয়ে এক টুকরো শান্তি অনুভব করা। দীপাবলিতে আলোতে আলোতে সেজে ওঠে গ্রাম-বাংলা থেকে শুরু করে মহানগরের চারপাশ। তাই দীপাবলি অপরূপ বৈচিত্র্যময়। 


আপামর বাঙালি সমাজ মেতে উঠেছে শ্যামা পুজোর আনন্দে। যার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ছে একরাশ স্বস্তির বহমানতা। কথায় আছে বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। কিন্তু বারো মাসে তেরো পার্বণ যতই হোকনা কেন। শ্যামা পুজোর একটা আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। 

শ্যামা পুজোর আনন্দ উপভোগ করতে চেতলা জনজাগরণ স্পোর্টিং ক্লাব প্রতি বছরের ন্যায় এই বছরও আয়োজন করেছে শ্যামা পুজোর। এই ক্লাবের পুজো পদার্পণ করলো বিশ তম বর্ষে। একঝাঁক বাচ্চা-কচিকাঁচাদের নিয়ে আলোর উৎসবে মেতে উঠেছে তারা। বেশ ধূমধাম করে তারা আয়োজন করেছে শ্যামা পুজোর। 


চেতলা জনজাগরণ স্পোর্টিং ক্লাবের উদ্যোক্তারা হলেন সায়ন প্রামাণিক, মিঠু প্রামাণিক, স্বপন প্রামাণিক, অমিত ঠাকুর, দশরথ গুপ্ত ও রনি দাস। তাদের এই পুজোতে নেই কোনো থিমের চাকচিক্য। নেই কোনো আভিজাত্য। তবুও এই ক্লাবের পুজোতে লুকিয়ে রয়েছে অনাবিল গভীরতা। এ পুজোতে রয়েছে একগুচ্ছ সুখের বার্তা। পুজো মানেই যে কেবল থিমের বৃষ্টি হবে এমনতো নয়, অতি সাধারণ ভাবেও অসাধারণ পুজো করা যায়। তার চূড়ান্ত দৃষ্টান্ত হলো চেতলা জনজাগরণ স্পোর্টিং ক্লাব।


মানুষের ক্ষুদ্র জীবনে উৎসবের অনন্য ভূমিকা রয়েছে। ছোটো করেই হোক বা বড়ো করেই হোক যে-কোনো উপায়ে মানুষ সুখ অনুভব করতে চায় উৎসবের দিনগুলোতে। চেতলা জনজাগরণ স্পোর্টিং ক্লাবের এই পুজো আনন্দের বার্তা ছড়িয়ে দিয়েছে দিকে দিকে। উৎসবের মরসুমে সকলকে উদ্বেল করে তুলতে এ পুজো চেতলাবাসীর মনে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।  

  প্রতিবেদন- সুমিত দে

No comments