Header Ads

একটি জ্বলন্ত সামাজিক কবিতা 'স্বাধীনতা'

পৃথিবীতে সবার রয়েছে বেঁচে থাকার অধিকার। আমরা সকলেই খুঁজি স্বাধীনতা। অথচ কতো মানুষ আজও পরাধীন। আজও দেশে কতও মানুষ পেটভরে খেতে পায়না। বর্তমান ভারতবর্ষে চলছে অরাজকতার অন্ধকার।মানুষের দারিদ্র্যতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। কত শিশুকে তাদের শৈশব নষ্ট করে সংসারের হাল ধরতে হয় শিশু শ্রমিক হিসেবে। রাস্তার ধারে পড়ে থাকতে দেখা যায় অসংখ্য মানসিক দূর্দশাগ্রস্থ মানুষদের। যারা স্মৃতিশক্তি হারিয়ে পাগলে পরিণত হয়েছে। তারা আজকে যদি কোনো দোকানে খাবার চাইতে যায় তখন  তাদের নির্মমভাবে পেটানো হয়। 


আজকের যুগে অসংখ্য বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের স্থান হয় বৃদ্ধাশ্রম। নিজের হাতে যে ছেলেমেয়েদের লালন করলো সেই ছেলেমেয়েরাই বাবা-মাকে আবর্জনার মতো ছুঁড়ে দিচ্ছে বৃদ্ধাশ্রমের দিকে। আরও কত কী দেখা যায় আমাদের সমাজের চারপাশে। অনেক তরুণীকে তার সংসার চালানোর জন্য পুরুষদের কাছে দেহ বিক্রি করতে হয়।এতো সবকিছুর মাঝেও সকলে একটু সুখ খোঁজে। সকলেই স্বাধীন ভাবে বাঁচতে চান।

এমনই কিছু সামাজিক পরিস্থিতির প্রেক্ষাপট নিয়ে কলম ধরলেন কবি সন্দীপ ভট্টাচার্য। কবিতার নাম 'স্বাধীনতা'। কথাই আছে দোষে-গুণে মানুষ সবাই সমান৷ এ কবিতায় ভালো মানুষ-মন্দ মানুষ সবার কথায় তুলে  ধরা হয়েছে। যারা সকলেই স্বাধীনতা খুঁজছেন। কেউ কেউ ভারতকে প্রশ্ন করছে স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য। যেদিন দেশের অবলা মানুষদেরকে দেখার জন্য অসংখ্য মানুষ এগিয়ে আসবে সেদিনই আসবে একটা স্বপ্নের ভোর।

লিটারেসি প্যারাডাইস নিয়ে এসেছে এ কবিতার একটি ভিডিও। কবিতা পাঠে সন্দীপ ভট্টাচার্য। পুরো কবিতাটি শোনার জন্য নীচের লিঙ্কটি ক্লিক করুন। কবিতাটি আপনাদের ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করুন আপনার প্রিয়জনদের সাথে। 

প্রতিবেদন- সুমিত দে                                                                       

No comments