Header Ads

বিশ্বজয় বাঙালির রক্তে


বিশ্বজয় বাঙালির রক্তে 
                -অমিত দে



বাঙালি মানেই বিশ্বজয় এর কখনও ব্যতিক্রম হয়নি। উপন্যাসের চাঁদের পাহাড় কিংবা বাস্তবের ইংলিশ চ্যানেল পার কোন কিছুতেই পিছিয়ে নেই বাঙালি। বাঙালির কয়েকটি বিশ্বজয় জানুন যা আপনার গর্বে বুক ভরিয়ে দেবে তা উল্লেখ করলাম-

১. নোবেল প্রাইজ জয়-

সাহিত্য:

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এশিয়ায় সাহিত্যে প্রথম নোবেল জয় করেন।

অর্থনীতি:

বাঙালি হিসেবে ১৯৯৮ সালে অমর্ত্য সেন প্রথম অর্থনীতিতে নোবেল প্রাইজ পান ওয়েলফেয়ার ইকোনমিক্স নিয়ে কাজ করার জন্য। 

দ্বিতীয় বাঙালি হিসেবে ২০১৯ সালে অর্থনীতিতে নোবেল প্রাইজ পান অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায় বিশ্বের দারিদ্রতা সংক্রান্ত গবেষণার জন্য তার স্ত্রী এস্তার ডাফ্লো এবং মাইকেল ক্রেমার যৌথ ভাবে 

শান্তি:

প্রথম বাঙালি হিসেবে ২০০৬ তে শান্তিতে নোবেল পান মহম্মদ ইউনুস গ্রামীন ব্যাংক ও ক্ষুদ্র ব্যাংকের মাধ্যমে মানুষকে নতুন পথের দিশা দেখানোর জন্য।

[এছাড়াও বাংলায় কাজ করে নোবেল পেয়েছেন মাদার টেরেসা ও রোনাল্ড রস]

২. অস্কার:

সত্যজিৎ রায় একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কার পান।

৩. অস্কার ইন টেকনোলজি:

বাংলাদেশের নাফিস বিন জাফর প্রথম বাংলাদেশী ব্যক্তি হিসেবে ২০০৭ সালে অস্কার পুরষ্কার জেতেন। হলিউডের পাইরেটস অফ দ্য ক্যারিবিয়ান: অ্যাট ওয়ার্ল্ডস এন্ড চলচ্চিত্রে ফ্লুইড অ্যানিমেশনের জন্য সায়েন্টিফিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল বিভাগে ডিজিটাল ডোমেইন নামে ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস ডেভেলপার কোম্পানির হয়ে দুই সহকর্মী ডাগ রোবেল ও রিয়ো সাকাগুচি সাথে নাফিস এ পুরস্কার জেতেন।

৪. ম্যান অব বুকার: অরুন্ধতী রায় প্রথম ভারতীয় হিসেবে ম্যান অব বুকার পান ১৯৯৭ তে।

৫. রামোন ম্যাগসেসে অ্যাওয়ার্ড:

রিচার্ড উইলিয়াম টিম, বাংলাদেশ ও অ্যামেরিকা যৌথভাবে, মহাশ্বেতা দেবী, রবি শঙ্কর,  গৌরকিশোর ঘোষ, শম্ভু মিত্র, সত্যজিৎ রায়, অমিতাভ চৌধুরী, মহম্মদ ইয়াসিন (বাংলাদেশ),জাফরুল্লাহ চৌধুরী (বাংলাদেশ), মুহাম্মদ ইউনূস (বাংলাদেশ), তাহরুননেসা আহমেদ আবদুল্লাহ (বাংলাদেশ), কমলাদেবী চট্টোপাধ্যায়, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (বাংলাদেশ), নোমান খান (বাংলাদেশ), আবদুল্লাহ আবু সৈয়দ (বাংলাদেশ), ফজলে হাসান আবেদ(বাংলাদেশ), মতিউর রহমান (বাংলাদেশ)।

৬. গোল্ডেন লায়ন পুরস্কার:

প্রথম এশিয়ান হয়ে গোল্ডেন লায়ন পুরস্কার পান সত্যজিৎ রায় অপরাজিত সিনেমার জন্য ১৯৯৭ তে। তিনি হলেন একমাত্র ভারতীয় যিনি এই পুরস্কার জিতেছেন।

৭. সিলভার লায়ন:

বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত হলেন একমাত্র ভারতীয় যিনি এই পুরস্কার জিতেছেন উত্তরা সিনেমার জন্য ১৯৬৪ সালে।

৮.দুইবার সিলভার বিয়ার:

সত্যজিৎ রায় হলেন একমাত্র এশিয়ান যিনি একের বেশি সিলভার বিয়ার জিতেছেন বেস্ট ফিল্ম ডিরেক্টার বিভাগে। সারা পৃথিবীতে মাত্র চারজন ডাইরেক্টর একের বেশি সিলভার বিয়ার জিতেছেন এবং সত্যজিৎ রায় হলেন তাদের একজন।

৯. সিনেমায় ইউনেস্কো অ্যাওয়ার্ড:

ইউনেস্কো ফেলিনী:

কৌশিক গাঙ্গুলী হলেন ভারতের প্রথম চিত্র পরিচালক যিনি ইউনেস্কো ফেলিনী জিতেছেন সিনেমাওয়ালা সিনেমার জন্য ২০১৭ সালে।

ইউনেস্কো কালচারাল অ্যাওয়ার্ড:

বাংলাদেশের মুনমুন আহমেদ এই পুরস্কার পান প্রথম বাঙালি হিসেবে।

১০. সিনেমায় দুইবার ইউনেস্কো:

গৌতম ঘোষ হলেন একমাত্র ভারতীয় যিনি দুইবার ইউনেস্কো অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন যথাক্রমে ১৯৮৫ এবং ১৯৯৩ সালে।

১১. ন্যাশানাল বোর্ড অব রিভিউ অ্যাওয়ার্ড:

সত্যজিৎ রায়ের পথের পাঁচালী হল এশিয়ার দ্বিতীয় সিনেমা যা এই পুরস্কার জেতে।

অপুর সংসার হল এশিয়ার তৃতীয় সিনেমা যা ন্যাশানাল বোর্ড অব রিভিউ অ্যাওয়ার্ড জয় করে।

এছাড়াও ভারতের একমাত্র অভিনেতা হিসেবে ভিক্টর ব্যানার্জীও এই অ্যাওয়ার্ড জেতেন।

১২. গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড:

রবি শঙ্কর পাঁচ বার জেতেন।

রবি শঙ্করের মেয়ে গীতালি নোরা জোনস শঙ্কর ৯ বার জেতেন।

সন্দিপ দাস একটি জেতেন।

১৩. ইংলিশ চ্যানেল পার:

আরতি সাহা হল এশিয়ার প্রথম মহিলা যিনি ইংলিশ চ্যানেল পার হন।

বাংলাদেশের ব্রজেন দাস হলেন দক্ষিন এশিয়ার প্রথম পুরুষ যিনি ইংলিশ চ্যানেল পার হন।

ব্রজেন দাস মোট ছয়বার ইংলিশ চ্যানেল পার হয়ে বিশ্বরেকর্ড করেন।

মিহির সেন হলেন প্রথম ভারতীয় পুরুষ যিনি ইংলিশ চ্যানেল পার হন।

১৪. সাত সাগর পার:

বুলা চৌধুরী হলেন পৃথিবীর প্রথম মহিলা যিনি সাঁতার কেটে সাত সাগর পার হন।

১৫. পক প্রণালী পার:

মিহির সেন পৃথিবীর প্রথম ব্যক্তি যিনি পক প্রণালী পার হন সাঁতার কেটে।

১৬. জিব্রাল্টার প্রণালী পার: 

মিহির সেন হলেন প্রথম এশিয়ান যিনি জিব্রাল্টার প্রণালী পার হন সাঁতার কেটে।

মাসুদুর রহমান বৈদ্য যিনি বিশ্বের প্রথম প্রতিবন্ধী সাঁতারু হিসেবে জিব্রাল্টার প্রণালী সাঁতার কেটে পার হন।

১৭. দার্দানেলিস প্রণালী পার: 

মিহির সেন হলেন পৃথিবীর প্রথম মানুষ যিনি দার্দানেলিস প্রণালী পার হন সাঁতার কেটে।

১৮. পানামা খাল পার:

মিহির সেন হলেন প্রথম অঅ্যামেরিকান এবং এশিয়ান যিনি পানামা খাল পার হন সাঁতার কেটে।

১৯. বসফরাস প্রণালী পার: 

মিহির সেন হলেন প্রথম ভারতীয় যিনি বসফরাস প্রণালী পার হন সাঁতার কেটে।

২০. সাউথ এশিয়ান ফেডেরেশান গেমস সুইমিং এ ৬ টি গোল্ড ম্যাডেল:

বুলা চৌধুরী ১৯৯১ সালে সাউথ এশিয়ান ফেডেরেশান গেমসে ৬ টি গোল্ড ম্যাডেল জেতেন।

২১. সপ্তশৃঙ্গ অর্থাৎ সাত মহাদেশের সাতটি সর্বোচ্চ শৃঙ্গ জয়:

সত্যরূপ সিদ্ধান্ত হলেন প্রথম ভারতীয় যিনি সপ্তশৃঙ্গ জয় করেন।

২২. সাইকেলে সাহারা:

অনিন্দ্য মুখার্জী হলেন প্রথম ভারতীয় যিনি সাইকেলে সাহারা অতিক্রম করেন।

২৩. দাবায় গ্র্যান্ডমাস্টার:

দ্বিতীয় ভারতীয় হিসেবে দাবায় গ্র্যান্ডমাস্টার খেতাব পান দিব্যেন্দু বড়ুয়া।

সূর্য শেখর গাঙ্গুলী এবং বাংলাদেশের আবদুল্লাহ আল রাকিব, রিফাত বিন সাত্তার, রাণী হামিদ, নিয়াজ মোরশেদ, এনামুল হোসেন রাজীব,  জিয়াউর রহমান দাবায় গ্র্যান্ডমাস্টার খেতাব পান।

২৪. আইসিসি বর্ষসেরা ক্রিকেটার:

ঝুলন গোস্বামী।

২৫. ক্রিকেটের তিন বিভাগে কোন সময়ে প্রথম স্থান:

সারা বিশ্বে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে ক্রিকেটের তিন বিভাগে কোন সময়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন বাংলাদেশের সাকিব উল হাসান।

২৬. ফিফা অর্ডার অব মেরিট অ্যাওয়ার্ড:

পি কে ব্যানার্জী দ্বিতীয় ভারতীয় হিসেবে সর্বোচ্চ ফিফা অ্যাওয়ার্ড জয় করেন।

২৭. অলিম্পিক ফুটবলে অধিনায়কত্ব ও সেমিফাইনালে পৌছানো:

শৈলিন মান্না হলেন প্রথম এশিয়ান ফুটবল ক্যাপ্টেন যার নেতৃত্বে এশিয়ার কোন দেশ অলিম্পিক সেমিফাইনাল খেলে ১৯৪৮ সালে।

সমর ব্যানার্জীও  ১৯৫৬ সামার অলিম্পিক ভারতীয় অধিনায়কত্ব করেন।

২৮. এশিয়ান গেমসে ফুটবলে অধিনায়কত্ব ও সোনা জয়:

চুনী গোস্বামী প্রথম ভারতের অধিনায়ক হিসাবে ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে জাকার্তায় এশিয়ান গেমসের সোনা জয় করেন।

২৯. এশিয়াড ফুটবলে অধিনায়কত্ব ও সোনা জয়:

শৈলিন মান্না প্রথম ভারতের অধিনায়ক হিসাবে ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে জাকার্তায় এশিয়াডে সোনা জয় করেন।

৩০. চারটি এশিয়ান গেমস ফুটবলে গোল:

চুনী গোস্বামী হলেন ভারতের একমাত্র ফুটবল অধিনায়ক যিনি চারটি এশিয়ান গেমস ফুটবলে গোল করেন।

৩১. সবচেয়ে বেশি বার ডেভিস কাপ জয়:

সবচেয়ে বেশিবার পুরুষদের দ্বৈত ইভেন্টে জেতার রেকর্ড গড়েন, মোট ৪৩ টি ম্যাচে জয় করেন লিয়েন্ডার পেজ।

৩২. ব্রিটিশ জুনিয়র ওপেন অনূর্ধ্ব-১৯ স্কোয়াশ শিরোনাম জয়:

সৌরভ ঘোষাল প্রথম ভারতীয় ব্রিটিশ জুনিয়র ওপেন অনূর্ধ্ব-১৯ স্কোয়াশ শিরোনাম জয় করেন।

৩৩. বিশ্ব স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপে কোয়ার্টার ফাইনাল:

বিশ্ব স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপে সৌরভ ঘোষাল প্রথম ভারতীয় যিনি কোয়ার্টার ফাইনাল  পৌঁছান।

৩৪. একটি ওয়ার্ল্ড গেমস সুইমিং এ ৭-পদক জয়:

প্রশান্ত কর্মকার  হলেন ওয়ার্ল্ড গেমস ২০০৯ এ ৭-পদকজয়ী একমাত্র ভারতীয়।

৩৫. এক বর্ষে সাঁতারে ৩টি এশিয়ান রেকর্ড:

প্রশান্ত কর্মকার  হলেন ৩টি এশিয়ান রেকর্ড তৈরি করা একমাত্র ভারতীয় সাঁতারু।

৩৬. এশিয়ান সাইক্লিং চ্যাম্পিয়ানশিপে পদক জয়:

প্রশান্ত কর্মকার  হলেন এশিয়ান সাইক্লিং চ্যাম্পিয়ানশিপে পদক জেতা একমাত্র ভারতীয় সাঁতারু।

 ৩৭. কমনওয়েলথে বক্সিং এ সোনা জয়:

মহম্মদ আলি কামার হলেন প্রথম ভারতীয় যিনি কমনওয়েলথে বক্সিং এ সোনা জয় করেন।

৩৮. ভারোত্তোলনে সোনা জয়:

সুখেন দে ২০১৪ কমনওয়েলথে সোনা এবং ২০১০ কমনওয়েলথে রুপা জয় করেন।

৩৯. জিমন্যাস্টিকসে ব্রোঞ্জ জয়:

দীপা কর্মকার ২০১৪ কমনওয়েলথ গেমসে প্রথম ভারতীয় জিমন্যাস্ট হিসাবে ব্রোঞ্জ পদক জয় করেন। তিনি প্রথম ভারতীয় নারী জিমন্যাস্ট হিসাবে অলিম্পিক গেমসের জন্য যোগ্যতা অর্জন করে, যা ৫২ বছর পরে ভারতের প্রথম জিমন্যাস্টিকস প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা অর্জন।

৪০. রোটারি ইন্টারন্যাশনালের প্রেসিডেন্ট

নিতিশ চন্দ্র লাহিড়ী হলেন প্রথম এশিয়ান যিনি এই পদে নিযুক্ত হন ।

৪১.স্ফিন্ক্স অ্যাওয়ার্ড বা ম্যাজিকের অস্কার জয়:

প্রথম ও একমাত্র ভারতীয় হিসেবে পি সি সরকার দুই বার এই অ্যাওয়ার্ড জেতেন।

৪২.অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব:

বাংলাদেশের আইরিন খান প্রথম মহিলা, প্রথম বাংলাদেশী, প্রথম এশীয় এবং প্রথম মুসলিম হিসেবে এই মর্যাদা লাভ করেন।

৪৩.এশিয়ান গেমসে হেপটাথেলন ইভেন্টে স্বর্ণ পদক জয়:

 প্রথম ভারতীয় হিসেবে স্বপ্না বর্মণ এশিয়ান গেমসে হেপটাথেলন ইভেন্টে স্বর্ণ পদক জয় করেন । সারা বিশ্বে তিনি হলেন পঞ্চম মহিলা যিনি ৬০০০ পয়েন্ট পেরিয়ে যান।

৪৫. এশিয়ান গেমসে ট্র্যাক অ্যান্ডফিল্ডে ইভেন্টে স্বর্ণ পদক জয়:

২০১০ এশিয়ান গেমসে ট্র্যাক অ্যান্ডফিল্ডে ইভেন্টে স্বর্ণ পদক জয় করেন হরি শঙ্কর রায়।

২০০২ এশিয়ান গেমসে ট্র্যাক অ্যান্ডফিল্ডে ইভেন্টে স্বর্ণ পদক জয় করেন সরস্বতী সাহা।

৪৬. এক এশিয়ান গেমসের দুই বিভাগে সোনাজয়।

জ্যোতির্ময়ী সিকদার ১৯৯৫ এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ৮০০ মিটারে সোনাজয়ী হন। ১৯৯৮ এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে ৬০০ এবং ১৫০০ মিটারে উনি ব্রোঞ্জ লাভ করেন এবং ওই একই বছরে ব্যাংককে এশিয়ান গেমসে ওই দুই বিভাগে সোনা জয় করেন।

৪৭.কমনওয়েলথ তীরন্দাজে সোনা জয়:

দোলা ব্যানার্জী কমনওয়েলথ ২০১০ তীরন্দাজে সোনা জয় করেন।

৪৮. এশিয়ান গেমস তীরন্দাজে ব্রোঞ্জ জয়:

রাহুল ব্যানার্জী ২০১০ এশিয়ান গেমস তীরন্দাজে ব্রোঞ্জ জয় করেন।

৪৯.পর পর তিন এশিয়ান গেমসে কুস্তীতে সোনা জয়:

১৯৫১,১৯৫৪,১৯৫৮ পর পর তিন এশিয়ান গেমসে সোনা জয় করেন মনোহর আইচ।

৫০.মি.ইউনিভার্স অর্জন:
মনোতোষ রায় হলেন প্রথম এশিয়ান ও ভারতীয় যিনি মি.ইউনিভার্স অর্জন করেন।

মনোহর আইচ দ্বিতীয় ভারতীয় হিসেবে মি.ইউনিভার্স অর্জন করেন।

৫১. বিশ্ব লাইট হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ জয়:

গোবর গুহ ১৯২১ সালে প্রথম এশীয় ব্যক্তি যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত বিশ্ব লাইট হেভিওয়েট চ্যাম্পিয়নশিপ জেতেন।

৫২. ব্রিজ খেলায় সোনাজয়:
প্রণব বর্ধন এবং শিবনাথ দে সরকার ২০১৮ এশিয়ান গেমসে ব্রিজে সোনাজয় করেন।

৫৩. দক্ষিন এশিয়ার প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ইংরেজি বই লেখা: 
শেখ দিন মহম্মদ হলেন দক্ষিন এশিয়ার প্রথম ব্যক্তি যিনি ইংরেজি বই লেখেন।

৫৪. ওয়াল্ড ফুড প্রাইজ জয়:
১৯৯৪ সালে বাংলাদেশের মুহম্মদ ইউনুস এবং ফজলে হাসান আবেদ ২০১৫ সালে এই প্রাইজ জয় করেন।

৫৫. বিশ্বের প্রথম মহিলা ক্রিকেটার হিসাবে আন্তর্জাতিক ৩০০ উইকেট জয়:
বিশ্বের প্রথম মহিলা ক্রিকেটার হিসাবে আন্তর্জাতিক ৩০০ উইকেট জয় করেন ঝুলন গোস্বামী।








No comments