বাঙালির গর্বের কয়েকটি আবিষ্কার
১.মারকিউরাস
নাইট্রেট যা আবিষ্কার করেন আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়। এই কারণে ওনাকে মাস্টার অব
নাইট্রাইটস বলা হয়।
২.গাছের বৃদ্ধি
মাপার যন্ত্র ক্রোস্কোগ্রাফ আবিষ্কার করেন আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু। প্রথম হর্ন অ্যান্টেনা তৈরি করেন তিনিই। মিলিমিটার তরঙ্গের উপর গবেষণাও করেন তিনিই প্রথম।
৩.গাছের প্রাণ আছে আবিষ্কার করেন আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু। এছাড়াও বেতার তরঙ্গের জনক বলা হয় আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুকে। আই ই ই ই তাঁকে রেডিও বিজ্ঞানের জনক বলে অভিহিত করে।
৩.গাছের প্রাণ আছে আবিষ্কার করেন আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু। এছাড়াও বেতার তরঙ্গের জনক বলা হয় আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসুকে। আই ই ই ই তাঁকে রেডিও বিজ্ঞানের জনক বলে অভিহিত করে।
৪.বসু-আইনস্টাইন
পরিসংখ্যান, বসু-আইনস্টাইন
ঘনীভবন, বোসন কণা,
বোসন গ্যাস এরূপ অসংখ্য
আবিষ্কারে সত্যেন্দ্রনাথের গবেষণা বাঙালির বিজ্ঞানচর্চাকে এক নতুন মাত্রা দেয়। আজও
বোসন কনার উপর গবেষণা চালাচ্ছে সার্নের মতো গবেষণাগার। এ বিগ কোলাইডার রিসার্চের
মতো বিশ্বের সবচেয়ে জটিল গবেষণাগুলির অন্যতম ভিত্তি এই রিসার্চ। প্রতি বছরই প্রায়
এ বিষয়ের গবেষণায় নোবেল প্রাইজ জয় করছেন তাবড় তাবড় বিজ্ঞানীরা তাদের গবেষণার
প্রধান বিষয়ের পথপ্রদর্শক হলেন সত্যেন্দ্রনাথ বসু।
৫.মণি ভৌমিক
প্রথমবার পরীক্ষার দ্বারা প্রমাণ করে দেখান যে, এক্সাইমার লেজারের প্রয়োগ ঘটানো সম্ভব অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে। চক্ষু চিকিৎসাকে অনেক
সহজ করে দেয় এই আবিষ্কার।
৬.কলেরা,
ডায়রিয়ার মতো জটিল রোগে ব্যবহৃত ও আর এস বা ওরাল রিহাইড্রেসেন স্যালাইন আবিষ্কার করেন হেমেন্দ্র নাথ
চ্যাটার্জী।
৭.কালাজ্বরের
ওষুধ ইউরিয়া স্টিবামাইন আবিষ্কার করেন বিজ্ঞানী উপেন্দ্রনাথ ব্রহ্মচারী।
৮.বিজ্ঞানী শুভ রায় তিনি কৃত্রিম কিডনির আবিষ্কারক।
৯.খান বাহাদুর
কাজি আজিজুল ফিঙ্গারপ্রিন্ট রক্ষনের মাধ্যমে অপরাধী সনাক্তকরনের উদ্ভাবক বলে
পরিচিত। ব্রিটেনের ‘দ্য
ফিঙ্গারপ্রিন্ট সোসাইটি’ ফেন্সি চালু করেছেন ‘দ্য
ফিঙ্গারপ্রিন্ট সোসাইটি আজিজুল হক অ্যান্ড হেমচন্দ্র বোস প্রাইজ’। যাঁরা ফরেনসিক সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সবিশেষ
অবদান রাখেন, এ পুরস্কার পান তাঁরা।
১০.দেবব্রত বসু
স্ট্যাটিক্সটিক্সের বিখ্যাত বসু থিয়োরি প্রবর্তন করেন।
১১.অনিল কুমার ভট্টাচার্য স্ট্যাটিসটিক্সের টু প্রোবেবিলিটি ডিস্ট্রিবিউসনের সমতা নির্ধারণের জন্য ভট্টাচার্য ডিসট্যান্স, ভট্টাচার্য কোণ, ও ভট্টাচার্য কোইফিসিয়েন্ট আবিষ্কার করেন যা বর্তমানে ইমেজ প্রশেসিং, স্পিকার রেকনাইজেশন, ফোন ক্লাস্টারিং এ ব্যবহৃত হয় এছাড়াও ভট্টাচার্য স্পেস যা টেক্সচার সেগমেন্টেশনেও ব্যবহার করা যায়।
১২.রাজ চন্দ্র
বোস তিনি বোস-মেসনার অ্যালজেব্রা, সমিতির পরিকল্পনা
তত্তের জন্য বিখ্যাত। এছাড়া এস.এস. শ্রীকান্দি ও ই.টি. পার্কারের সাথে মিলে
ল্যাটিন বর্গের ১৭৮২ সালের লিওনার্ট অয়লার অনুমানকে ভুল প্রমান করেন তিনি।
১৩.জয়ন্ত কুমার ঘোষ বাহাদুর-ঘোষ-কেইফার রিপ্রেজেন্টেশন, ঘোষ প্রাট আইডেন্টিটি আবিষ্কারের সাথে যুক্ত যা
ডেটা সায়েন্সে ব্যবহৃত হয়।
১৪.শুভম ব্যানার্জী প্রথম অন্ধদের পড়াশোনার সুবিধার্থে
ব্রেইলি ডিজাইন বা ব্রেইগো আবিষ্কার করেন।
১৫.১৯৯৮ সালে
ভারতের প্রথম ইলেকট্রনিক অ্যানালগ কম্পিউটার আবিষ্কার করেন সমরেন্দ্র কুমার মিত্র
কোলকাতার ইন্ডিয়ান স্টাটিস্টিক্যাল ইনস্টিটিউটে।
১৬.সুভাষ মুখোপাধ্যায় ভারতের প্রথম এবং পৃথিবীর দ্বিতীয় নল-জাত শিশু বা টেস্ট টিউব ব্যাবি দুর্গার সৃষ্টিকর্তা হিসেবে স্বীকৃত।
১৬.সুভাষ মুখোপাধ্যায় ভারতের প্রথম এবং পৃথিবীর দ্বিতীয় নল-জাত শিশু বা টেস্ট টিউব ব্যাবি দুর্গার সৃষ্টিকর্তা হিসেবে স্বীকৃত।
১৭. অসীমা
চট্টোপাধ্যায় ভিঙ্কা অ্যালকালয়েডের ওপর গবেষণা করেন এবং ম্যালেরিয়া ও মৃগীরোগের
ঔষধ প্রস্তুত করেন।
১৮.বাংলাদেশের
ড. মাকসুদুল আলমের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট ও
তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ডাটাসফটের একদল বিজ্ঞানী ২০১০ খ্রীস্টাব্দে সফলভাবে পাটের জিনের নকশা আবিষ্কার করেন।
১৯.আনন্দ মোহণ
চক্রবর্তী গ্রাম নেগেটিভ সিউডোমোনাস ব্যাকটেরিয়া আবিষ্কার করেন।
২০.মেঘনাদ সাহার
আবিষ্কৃত সাহা আয়োনাইজেসন সমীকরণ নক্ষত্রের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম ব্যাখ্যায়
ব্যবহৃত হয়।
২১.অমল কুমার
রায়চৌধুরী, রায়চৌধুরী সমীকরণের জন্য বিখ্যাত। সাধারণ আপেক্ষিকতায়
পেনরোজ-হকিং সিংগুলারিটি তত্ত্বগুলো প্রতিপাদনের জন্য তার এই সমীকরণ খুবই উপযোগী। ওনার এই একটি অবদানই ফিজিক্সে খুব গুরুত্বপূর্ণ যা ওনাকে ভারতের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী বলা যায়।
২২.দীপেন ঘোষ এবং
চঞ্চল কুমার মজুমদার আবিষ্কৃত ঘোষ-মজুমদার মডেল গ্রাউন্ড স্টেট এ থাকা অবস্থায়
হেইজেনবার্গ অ্যান্টিফেরোম্যাগনেটের গণনায় ব্যবহৃত হয়।
২৩.অশোক সেন পদার্থবিদ্যায় এস-ডুয়েলিটির সহ
আবিষ্কর্তা। তিনি স্ট্রিং থিয়োরির অস্থায়ী ডি-ব্রানস বিষয়ের জনক।
২৪.দেবেন্দ্র মোহন বসু তিনিই প্রথম
ফটোগ্রাফিক ইমালশন পদ্ধতিতে ‘মেসন’ কণার ভর নির্ণয় করেছিলেন। তাঁর পদ্ধতির সাহায্য নিয়েই মেসন কনার ভর নির্ণয়ের জন্য ১৯৫০ খ্রীস্টাব্দে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে নোবেল পুরস্কার পান ইংল্যান্ডের বিজ্ঞানী সিসিল পাওয়েল। বিখ্যাত বিজ্ঞানী জগদীশ চন্দ্র বসু ছিলেন ওনার মামা।
২৫.শিশির কুমার
মিত্র প্রথম আয়োনোস্ফিয়ারের ই এবং এফ লেয়ারের ধারণা দেন।
২৬.বেদব্রত পাইন
সি-মস ইমেজ সেন্সারের সহ আবিষ্কর্তা।
২৭.শঙ্কর চ্যাটার্জী ১২ টি প্রজাতির ডাইনোসরের আবিষ্কার ও নামকরণ করেন। ভারতের অন্যতম অভিঘাত খাদ শিব ক্রেটারের আবিষ্কার ও নামকরণ করেন।
২৮.দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম ছাপাখানার ব্লক আবিষ্কার করেন উপেন্দ্র কিশোর রায়চৌধুরী।
৩২.রাধানাথ শিকদার হিমালয়ের উচ্চতা মেপেছিলেন সর্বপ্রথম।
২৯.হরপ্পার প্রধান কেন্দ্র মহেঞ্জোদাড়ো আবিষ্কার করেন রাখাল দাস বন্দ্যোপাধ্যায়।
৩০.রাজেন্দ্রনাথ মুখার্জী হলেন লাইট রেলওয়ের জনক। হাওড়া থেকে আমতা, বারাসাত-বসিরহাট, রানাঘাট- কৃষ্ণনগর, রেলওয়ে তাঁর তৈরি ফিডার পলিশিতেই তৈরি হয়।
৩১.কমনিয়ো চট্টোপাধ্যায় ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ডেকাগোনাল ন্যানোকায়ান্টাম কোয়াসিক্রিস্টাল আবিষ্কার করেন।
৩০.রাজেন্দ্রনাথ মুখার্জী হলেন লাইট রেলওয়ের জনক। হাওড়া থেকে আমতা, বারাসাত-বসিরহাট, রানাঘাট- কৃষ্ণনগর, রেলওয়ে তাঁর তৈরি ফিডার পলিশিতেই তৈরি হয়।
৩১.কমনিয়ো চট্টোপাধ্যায় ১৯৮৫ খ্রিস্টাব্দে ডেকাগোনাল ন্যানোকায়ান্টাম কোয়াসিক্রিস্টাল আবিষ্কার করেন।
৩৩.মধুসূদন গুপ্ত হলেন ভারতের প্রথম ব্যক্তি যিনি ওয়েস্টার্ন মেডিসিন পদ্ধতিতে শবদেহ ব্যবচ্ছেদ করেন।
৩৪.প্রফুল্ল কুমার সেন হলেন প্রথম ভারতীয় যিনি মানুষের হার্ট ট্রান্সপ্ল্যান্ট করেছিলেন। তিনি হলেন প্রথম ভারতীয় যিনি ক্লোজড মিট্রাল ভালভাটমি পারফর্ম করেন।
৩৫.কেদারেশ্বর ব্যানার্জী ন্যাপথলিন এবং অ্যানথ্রাসিনের আকৃতি নির্ধারণ করেন। এছাড়াও তিনি স্যার উইলিয়াম হেনরি ব্রাগের সাথে ক্রিস্টালের স্ট্রাকচার জানার ডাইরেক্ট মেথড আবিষ্কার করেন।
৩৬.শম্ভুনাথ দে কলেরা রোগের ব্যাকটেরিয়াল এনটেরিক টক্সিনের অ্যানিমেটেড মডেল আবিষ্কার করেন।
৩৭.শুভাশীষ দে স্কেলিং ল
অব সেডিমেন্ট ট্রান্সপোর্ট,
সোজা নদীর গতিপথ
থেকে মিয়েন্ডারের উৎপত্তি কিভাবে হয় তা তিনি আবিষ্কার করেন। এছাড়াও তিনি
উন্নতিসাধন করেন ইউনিভার্শাল প্রোব্যাবিলিটি ডেনসিটি ফাংসন ফর টারবুল্যান্ড
ভেলোসিটি ফ্লাকচুয়েশনস, রেইনল্ড স্ট্রেস
এন্ড কন্ডিশনাল রেইনল্ডস শিয়ার স্ট্রেস ইন ওয়াল শিয়ার ফ্লোয়ের। তিনি সেডিমেন্ট
থ্রিশোল্ডস এর থিয়োরি তৈরিতেও রেখেছেন এক গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তিনি নেগেটিভ
হাইড্রোডায়ানামিক ড্রিফ্টের অস্তিত্ব, নন-ইউনিভার্শালিটি অব ভন কারমান কনস্ট্যান্ট
আবিষ্কার করেন। তিনি ডেভেলাপ করেন থিয়োরি অব সেকেন্ডারি বাউন্ডারি লেয়ার ইন কার্ভড
পাইপ, ওয়াল জেট, সিপিং বেড ফ্লোস
এন্ড টার্বুল্যান্ট ব্লাস্ট।এছাড়াও তিনি অবদান রেখেছেন মেকানিজম অব স্কাউর এট
হাইড্রলিক স্ট্রাকচারের উপরেও।
৩৮.চৈতন্যময় গাঙ্গুলী
পৃথিবীর প্রথম প্লুটোনিয়াম রিচ মিক্সড ইউরেনিয়াম প্লুটোনিয়াম মনোকার্বাইড ফুয়েল
আবিষ্কার করেন ফাস্ট রিঅ্যাকটরে ব্যবহারের জন্য। এই আবিষ্কারের জন্য ভারত পৃথিবীর
প্রথম ফাস্ট রিঅ্যাকটরে ফুয়েল ব্যবহারকারী দেশে পরিণত হয়।
৩৯.অম্বরিশ ঘোষ পিয়ার
ফিশ্চার (Peer Fischer) এর সাথে
ম্যাগনেটিক হেলিক্যাল ন্যানোসুইমারসকে ফেব্রিকেট করতে গ্ল্যানসিং অ্যাঙ্গেল
ডিপোজিশনের ব্যবহার দেখান।
৪০.প্রদ্যোত ঘোষ ডেভেলাপ
করেছেন অনেক রকমের লিগ্যান্ড, পরিবর্তিত অ্যানায়ন রিকগনেশন এলিমেন্টের সাথে সাথে। তিনি
সিলেক্টিভ সেন্সিং অব ফসফেটস, সেপারেশন অব হাইড্রেটেড মেটাল সালফেটস/ পটাশিয়াম ব্রোমাইড, হ্যালোজেন বন্ডিং
ব্যবহার করে ব্রোমাইড অপসারণের প্রণালী আবিষ্কার করেন।
৪১.তাপস কুমার কুন্ডু প্রদর্শন করেছেন হিস্টোন চ্যাপেরন অ্যাকটিভিটি, ক্রোমাটিন ট্রান্সক্রিপশনের অ্যাসিটাইলেশন। তিনি চিহ্নিত করেছেন ক্রোমাটিন মডিফাইং এনজাইমের স্মল মলিকিউল মডিওলেটর।
৪২.বীরেন্দ্রনাথ মল্লিক প্রতিষ্ঠা করেন যে নরঅ্যাড্রেনালিন বেশি পরিমাণে উৎপন্ন হলে নিউরোনাল সোডিয়াম+,পটাশিয়াম+, এটিপিএজ সক্রিয় হয় যার ফলে রেপিড আই মুভম্যান্ট স্লিপ লস এবং রেজাল্টেন্ট ব্রেন এক্সাইটেবিলিটি বৃদ্ধি পায়। তিনিই প্রথম রেপিড আই মুভম্যান্ট স্লিপের উপর বই লেখেন।
৪৩.সমরেশ মিত্র প্রথমবার লো সিমেট্রি সিস্টেমকে তাদের সিঙ্গেল ক্রিস্টাল ম্যাগনেটিক প্রপার্টি ব্যবহার করে ইলেকট্রনিক স্ট্রাকচার নির্ধারণের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।
৪৪.পার্থ সারথি মুখার্জী প্রথম থ্রিডি ন্যানোস্কোপিক অরগ্যানিক ক্যাজের সেল্ফ সর্টিং করেন ডায়ানামিক ইমাইন বন্ডের মাধ্যমে।
৪৫.ক্ষিতিন্দ্রমোহন নাহা কোয়ার্জের কাইনেটিক সিগনিফিকেন্স অব ডিফর্মেশন ল্যামিলা এবং উৎপত্তির সময় নির্ধারণ করেন।
৪৬.অমর নাথ ভাদুড়ি গ্লুকোজ-৬-ফসফেট ডিহাইড্রোজিনেজ শুদ্ধিকরণের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন।
৪৭.দীপঙ্কর ব্যানার্জী পরিচালিত গ্রুপ Ti2AlNb ফেজ আবিষ্কার করে।
৪৮.বীরেন্দ্র বিজয় বিশ্বাস মেটাবলিক পাথওয়ে বা বিপাকের পদ্ধতি জানার জন্য সর্বপ্রথম তেজস্ক্রিয় দ্রব্যের ব্যবহার করেন। তিনি দেখান যে বিশেষ ফসফরাইল গ্রুপের সাহায্যে আই পি ৬ থেকে এডিপি সংশ্লেষ করা সম্ভব যা হল এটিপি সংশ্লেষের একটি নতুন পদ্ধতি। তিনি বীজের অঙ্কুরোদগমের পদ্ধতি বর্ণনা করতে সক্ষম হন গ্লুকোজ-৬-পি ও মায়ো-নিসিটোল ফসফেট ঘটিত বিপাক চক্র ব্যাখ্যার মাধ্যমে।
৪৯.মিহির চৌধুরী রবার্ট এস মুলিক্যানের কনজেকচারের উপর কাজ করার সময় ইন্টারমলিকিউলার অ্যাক্সিসের সাথে সিটি ব্যান্ড পোলারাইজ করেন যা ছিল বিজ্ঞান জগতে প্রথমবার।
৫০.বিরাজ মোহন দাশগুপ্ত রবার্ট নোয়েলসের সাথে প্লাজমোডিয়ামের একটি নতুন প্রজাতি Plasmodium knowlesi আবিষ্কার করেন।
৫১.বিদ্যেন্দু মোহন দেব থমাস-ফার্মি-ডিরেক থিয়োরির সাথে সেলুলার অটোমাটাকে সংযুক্ত করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। তিনি কোয়ান্টাম কেমিস্ট্রির সাহায্যে নতুন অনুর ভবিষ্যদ্বাণী করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। তিনি ইলেকট্রন ঘনত্ব জানার জন্য ডিসি বা দেব-চ্যাটার্জী সমীকরণের জন্য বিখ্যাত যা সাধারণ ডেনসিটি ফাংসেনের থেকে অনেক আলাদা।
৫২.বাংলাদেশের বিজ্ঞানী শইফ শালাউদ্দিন আবিষ্কার করেছেন একটি ন্যানোস্কেল ইলেকট্রনিক এবং স্পিনড্রনিক ডিভাইস যা লো পাওয়ার লজিক ও মেমোরি অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহৃত হয়।
৫৩.বাংলাদেশের বিজ্ঞানী আবুল হুসমাম সোনো-আর্সেনিক ফিল্টার আবিষ্কার করেন।
Post a Comment