কলকাতার ২৭ তম ধনী ব্যক্তির তালিকায় নাম তুললেন রক্তিম চ্যাটার্জী
বাঙালি নাকি ব্যবসা পারে না। এ কথাটা ব্রিটিশদের আমল থেকেই বাঙালিদের শুনতে হচ্ছে। তবে যুগে যুগে বাঙালি ভেঙ্গে ফেলে সেই মিথটাকে। বর্তমান যুগে বাঙালি ঘরের ছেলেমেয়েরা নানান রকমের ব্যবসার সাথে যুক্ত। ফিল্ম থেকে শুরু করে ওয়েবসাইট ডেভেলাপমেন্ট বিজনেস, কর্পোরেট বিজনেস, অ্যানিমেশন, প্রমোশন বিজনেসের মতো বিজনেসগুলোতে বাঙালি ছেলেমেয়েরা মোটা টাকা আয় করছে।
পশ্চিমবঙ্গে গ্রাম-বাংলার মানুষেরা কৃষিকাজ ও ব্যবসা-বাণিজ্যে যথেষ্ট বৃহৎ অবদান রয়েছে। কিন্তু শহরের চিত্রগুলো অনেকটাই আলাদা। পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী শহর কলকাতার বুকে বেশিরভাগ ব্যবসার দখল অবাঙালিদের হাতে৷ এর প্রধান কারণ হলো কলকাতার বাঙালিদের মধ্যে একটা বৃহৎ অংশের চাকুরিজীবি হওয়ার অত্যধিক প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়।
অবাঙালিদের ভিড়ে কলকাতার বাঙালিদের ব্যবসা করা বেশ কঠিন। ব্যবসাতে অবাঙালিদের টেক্কা দিতে হলে বাঙালিকে কেরাণী বিদ্যা ত্যাগ করে চুটিয়ে ব্যবসা ফাঁদতে হবে। তবে অবাঙালি ব্যবসায়ীদেরও চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে প্রস্তুত অনেক বাঙালিই।কলকাতার বুকে বাঙালিকে ব্যবসামুখী করবার পথ দেখাতে নব দিগন্তের উন্মোচন করলেন বাঙালি পুঁজিপতি রক্তিম চ্যাটার্জী। মহানগরী কলকাতার ২৭ নম্বর ধনী ব্যক্তি হিসেবে উঠে এলো তার নাম৷
রক্তিম চ্যাটার্জী এই একটাই নাম যথেষ্ট শুধুমাত্র ব্যবসায়ীর সংজ্ঞা দিতে গেলে। কারণ ব্যাবসা করতে গিয়ে কীভাবে সেরার সেরাতে নিজেকে রাখতে হয়, যার প্রমাণ দিলেন তিনি কলকাতা শহরের ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে ২৭ তম ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠান করে। শৈশব থেকেই ব্যবসা নিয়ে নানান পরিকল্পনা করতেন তিনি৷ আজ সেটাই প্রমাণিত হলো আবার। তিনি হলেন বিখ্যাত নেক্সাস (Nexuse) কোম্পানির কর্তা। তিনি ব্যবসা করলেও ভোলেন না সামাজিক কর্মকাণ্ডে নিজেকে জড়াতে। তিনি গরীব মানুষদের জন্য "সেবা সেবক" হাসপাতাল তৈরি করেন। দুঃস্থ মানুষরা যাতে ভালো স্বাস্থ্য পরিষেবা পায়, তার কথা মাথায় রেখে তার এই পদক্ষেপ।
প্রতিবেদন- লিটারেসি প্যারাডাইস ডেস্ক
This is idel mentality. Great bengal great..
ReplyDelete