Header Ads

জিও'র পর এবার অভিযোগের তির উঠলো বাজাজের বিরুদ্ধে


জিও'র পর এবার অভিযোগের তির উঠলো বাজাজ কোম্পানির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে ব্যাঙ্গালোরে। সিদ্ধার্থ সরকার নামের এক যুবক অ্যামাজনে একটি গিজার অর্ডার করেন৷ যে গিজারটি বাজাজ কোম্পানির। প্রোডাক্টটি ডেলিভারি করা হয় কোচবিহারে।তার অর্ডার করা প্রোডাক্টে ছিল ফ্রি ইনস্টলেশন। যার জন্য তিনি প্রোডাক্টটি ডেলিভারি করার পর বাজাজের কাস্টমার কেয়ারে কল করেন। যেখানে ইংলিশের জন্য বলা হয় এক টিপতে, হিন্দির জন্য দুই টিপতে আর বাংলার জন্য তিন টিপতে বলা হয়। ঐ ব্যক্তি বাংলায় পরিষেবার জন্য তিন টেপেন। কিন্তু দেখা যায় কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি হিন্দিতে কথা বলছেন।


সিদ্ধার্থ সরকারের সাথে লিটারেসি প্যারাডাইসের তরফে যোগাযোগ করা হয়। তিনি পুরো ঘটনাটি পরিস্কার ভাবে বলেন। তিনি আরো জানান যে বাংলাতে কথা বলতে অনুরোধ করলেও কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি তাকে পাত্তা না দিয়ে হিন্দিতেই একটানা কথা বলে চলেন। এভাবেই বিভিন্ন অবাঙালি কোম্পানিগুলো বাংলায় পরিষেবা দেওয়ার নাম করে হিন্দিতে কথা বলে অসুবিধায় ফেলছে বাঙালিদের। 

গত শনিবার সংগীত শিল্পী দীপেন্দু হালদারের সাথেও একই ঘটনা ঘটে। তবে তা বাজাজে নয়। টেলিকম সংস্থা জিও'র সাথে। তিনি বাংলায় পরিষেবা পাওয়ার জন্য বাংলার জন্য নির্দিষ্ট বোতাম টিপে কাস্টমার কেয়ারে কল করেন। জিও'র কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধি তাকে হিন্দিতে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করেন। 

দীপেন্দু হালদারের পর ঠিক একই ঘটনার শিকার হতে হলো বাঙালি যুবক সিদ্ধার্থ সরকারকে। তিনি টুইটারে টুইট করে বিষয়টি বাজাজ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। তারা এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে একটি ফর্ম পূরণ করান তাকে দিয়ে। এই ঘটনায় বেজায় অখুশি তিনি৷ 

সিদ্ধার্থ সরকারের প্রতিবাদী ট্যুইট
প্রতিবেদন- সুমিত দে

No comments