Header Ads

গবীরদের মুখে হাসি ফোটাতে প্রিয়াঙ্কা সরকারের "ঘর ছাড়া"


পুজো তো এসেই গেল। বহু মানুষের পুজোর কেনাকাটাও প্রায় শেষের মুখে৷ বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো তে  মেতে ওঠার জন্য সকলে প্রস্তুতি নিতে শুরু করে ফেলেছেন। প্রাণের এই উৎসবে সকলেই চান আনন্দে মেতে উঠতে কিন্তু সবার সেই সৌভাগ্য হয়না। উৎসবে দুঃস্থ মানুষদের চোখে শুধুই নেমে আসে দুঃখের অন্ধকার। সেই অন্ধকারকে আলোতে পরিণত করতে দুঃস্থদের পাশে দাঁড়াচ্ছে টিম "ঘরছাড়া"।


প্রতি বছরের মতো আবারও দুঃস্থ মানুষদের পাশে টিম "ঘর ছাড়া"। টিম "ঘর ছাড়া" একটি সামাজিক কল্যাণমূলক সংস্থা, যারা দুঃস্থ মানুষদের জন্য একনিষ্ঠ ভাবে কাজ করে। সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষদের মুখে একটু হাসি ফোটাতে তাদের এই উদ্যোগ। পুজো মানে সবার কাছে এক আনন্দের মুহুর্ত, আর যদি সেই পুজো দুর্গাপুজো হয়, তাহলে বাঙালির কাছে সেটা আরো আনন্দের মুহুর্ত। এই দুর্গা পুজোতে দুঃস্থ মানু্ষদের মুখে হাসি ফোটাতে এগিয়ে এসেছে টিম "ঘর ছাড়া"। নতুন বস্ত্র তুলে দিয়েছে গরীব মানুষদের হাতে। অনুষ্ঠিত হয়েছে এক কালচারাল অনুষ্ঠান। গত বছর ও তারা গরীব মানুষদের মুখে হাসি ফোটাতে এই প্রয়াস নিয়েছিল।


"ঘর ছাড়া" এর প্রধান প্রিয়াঙ্কা সরকার জানান "ঘর ছাড়া" ঠিক দেবী পক্ষ শুরুর পূণ্য লগ্নে, আমার ঘরছাড়াদের প্রতি রবিবারের অতিথিদের হাতে নতুন বস্ত্র তুলে দেওয়া কতোটা পূণ্য জানি না, তবে মন থেকে করে সত্যি খুব আনন্দ পেয়েছি। আর এই কাজের সাথে যারা পাশে ছিলেন, তাদের কথা না বললেই নয়। আমাদের শ্রদ্ধেয় পুরপ্রধান শ্রী প্রবীর সাহা মহাশয়, জনপ্রিয় অভিনেতা প্রান্তিক, নাট্য কর্মী ও সমাজ সেবী অসীম কুমার দেব জ্যেঠু ও প্রদীপ জ্যেঠু, সমাজ কর্মী দিদি নূপুর সাহা, ভাবনা থিয়েটারের প্রাণপুরুষ শ্রী অভীক ভট্টাচার্য, শান্তনু সরকার, রামেশ্বর কর্মকার, আমার পুরো সরকার পরিবার, আর সব শেষে আমার বাবা মা, অরুণ সরকার ও গোপা সরকার । যাদের ছাড়া কিছুই সম্ভব হতো না। সবার পুজো ভালো কাটুক এটাই ভগবানের কাছে কামনা"।

প্রতিবেদন- নিজস্ব সংবাদদাতা

No comments