Header Ads

মুক্তির পথে দিন গুণছে সায়ন বসু চৌধুরীর 'মেঘ বৃষ্টির মলাট'



এই গ্রীষ্মে মন যখন অস্বস্তি তখন সেই অস্বস্তিকে মেঘ বৃষ্টির মলাটে বেঁধে স্বস্তির পথ দেখাতে পরিচালক সায়ন বসু চৌধুরী নিয়ে আসছেন একটি নতুন বাংলা ছবি 'মেঘ বৃষ্টির মলাট'। এটি এমনই একটি নাম যে নামের মধ্যে রয়েছে নতুনত্বের ছোঁয়া। সায়ন বসু চৌধুরীর একটি প্রয়াস হলো এই ছবি। মুভিং রিলস এন্টারটেইনমেন্টের ব্যানারে মুক্তি পেতে চলেছে 'মেঘ বৃষ্টির মলাট' 

কিছুদিন আগে আমারা মিউজিক বেঙ্গলি ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পেয়েছে এ ছবির অফিশিয়াল ট্রেলার। যেখানে একটি পরিবার, একটি প্রেম, বৃষ্টির মধ্যে চলতে থাকা একটা মিষ্টি গানের রোমান্টিক দৃশ্য, সাংসারিক টানাপোড়েনের মতো বেশ কিছু দৃশ্য লক্ষ্য করা যায়। এক মিনিট চল্লিশ সেকেন্ডের এই ট্রেলারটি দেখলে আপনার মন ছুঁয়ে যেতে পারে।

'মেঘ বৃষ্টির মলাট' ছবির একটি দৃশ্য

'মেঘ বৃষ্টির মলাট' হলো একটা সম্পর্কের গল্প। সুধাংশু শেখর রায় এক প্রাচীন সভ্রান্ত পরিবারের বর্তমান এবং শেষ উত্তরাধিকারী। সুধাংশুর প্রথম স্ত্রী পল্লবী সন্তান জন্মের সময় মারা যান কোন এক জটিল রোগে। সন্তানটি হলো একটি পুত্র সন্তান। যার নাম সৌম্যদীপ্ত রায়। সৌমের যখন পাঁচ বছর বয়স, সেইসময় সুধাংশু দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন। তাঁর চেয়ে অনেক কম বয়সী একজন মহিলা অসীমাকে। অসীমা ডিভোর্সি ও বিয়ের সময় তাঁর একটি দু'বছরের কন্যা সন্তান ছিল। যে এই গল্পের প্রধান নারীচরিত্র সমৃদ্ধা, ডাকনাম ঋতি। অসম বিয়ের পর সুধাংশু আর অসীমা দুজনেই ঠিক করেন যে এই বার তাদের আর কোন সন্তান হবেনা। কারণ তাঁরা চেয়েছিলেন সৌম্য আর ঋতি দুজনেই বেড়ে উঠুক স্বাভাবিক ভাই বোনের মত যদিও বায়োলজিক্যালি তাঁরা ভাই বোন নয়। কিন্তু সেই বোধটা যেন কখনই ওদের মধ্যে বড় আকার না ধারণ করে। তারপর ঠিক হয়েছিল? জানতে হলে আপনাকে দেখতে হবে 'মেঘ বৃষ্টির মলাট'। এ ছবির গল্পের পরতে পরতে আছে পারিবারিক মূল্যবোধ ও সম্পর্কের টানাপোড়েন থেকে পাওয়া জীবনবোধ। 



এ ছবিতে অভিনয় করতে দেখা যাচ্ছে প্রিয়াঙ্কা ভট্টাচার্য, সুদীপ সরকার, ফাল্গুনী চ্যাটার্জি, ওলিভিয়া মালাকার, অর্ণিবান চক্রবর্তী, সপ্তর্ষি চৌধুরী ও রঞ্জিনীকে। ছবিতে সংগীত পরিচালনা করেছেন অমিত মিত্র। এখন মুক্তির প্রহর গুণছে সায়ন বসু চৌধুরীর নতুন বাংলা ছবি 'মেঘ বৃষ্টির মলাট'     

প্রতিবেদন-সুমিত দে           

No comments